ঢাকা ০১:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

“কুয়াশা উৎসব” চাই ছুটির দিনে

আনারুল ইসলাম, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়

“কুয়াশা উৎসব” নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব এক অনন্য উৎসব যেখানে প্রবেশাধীকার থাকে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের। কুয়াশা মাখা শীতকে বরণ করে নিতেই এই ব‍্যতিক্রমধর্মী উৎসবের আয়োজন। নজরুল তীর্তের এই “কুয়াশা উৎস” এ বাংলার সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়।

নজরুল তীর্তে কুয়াশা উৎসবের সূচনা হয় “কুয়াশা উৎসব ১৪২৫” ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ( রবিবার ও সোমবার ) ২০১৯ সালে। পরবর্তীতে “ কুয়াশা উৎসব ১৪২৮” ৫ ও ৬ জানুয়ারি ( বুধবার ও বৃহস্পতিবার ) দ্বিতীয়বার উদযাপন করা হয়।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে “কুয়াশা উৎসব ১৪৩০” ১০ ও ১১ ডিসেম্বর( রবিবার ও সোমবার ) অনুষ্ঠিত হবে। “হারাবার আগে পায়ে মাখো শিশির, কুয়াশার মাঠে বাড়ুক প্রানের ভিড়” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে তৃতীয়বারের মতো উদযাপিত হতে যাচ্ছে “কুয়াশা উৎসব” ১৪৩০। যদিও বরাবরের মতো এবারও কর্মদিবসেই কুয়াশা উৎসব উদযাপিত হতে যাচ্ছে কিন্তু এবার কর্মদিবসের কুয়াশা উৎসব নিয়ে আপত্তি তুলেছেন সাবেক নজরুলিয়ানরা, বর্তমানরাও ছুটির দিনেই কুয়াশা উৎসব করার পক্ষে মত পোষণ করেছেন।

ফিনান্স এন্ড ব‍্যাংকিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ইমরান আহমেদ শাকের বলেন, কুয়াশা উৎসব ওয়ার্কিং ডেতে শুরু হলে আমরা থাকতে পারবোনা৷ বিশেষ করি আমি পারবোনা৷ বন্ধের দিন করলে আমি যেতে পারি আর না পারি ডোনেট করতে ভালো লাগতো৷ আমাদের কথা মাথায়ই রাখনি, এখন ডোনেট করার আগ্রহ পাচ্ছিনা৷

একই বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রবিউল মিয়াজি বলেন, কুয়াশা উৎসব বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরকাড়া একটি আয়োজন যেখানে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অতিথি উৎসবটি উদযাপন করেন।

কিন্তু রবি ও সোমবার, কর্মব্যস্ত দিনে উৎসবের সময়সূচি হওয়ার কারণে সাবেক শিক্ষার্থীদের অনেকেই অংশগ্রহণ করতে পারবেনা।সে জন্য উৎসবটি দুই দিনের পরিবর্তে চার দিন করা যেতে পারে। যে-ই সময়সূচিতে শুক্রবার ও শনিবার অন্তর্ভুক্ত থাকবে। অথবা শনি-রবি, দুই দিনের উৎসব হতে পারে। প্রত্যাশা করছি উৎসবটি সফল আও প্রাণবন্ত হবে।

ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফিরোজ আহমেদ বলেন,অফ ডেতে হলে ভালো হতো। কুয়াশা উৎসবের সময় সূচী কর্মদিবসে দিয়েছে যারফলে অংশগ্রহণ করা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে।একেবারে না হওয়ার চেয়ে হচ্ছে, সেটার জন্য আমি সন্তুষ্ট। এটা আমাদের একটা ঐতিহ্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হোক এই আশাবাদ।

লোক প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ‍্যা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী রাশেদ খান বলেন, কুয়াশা উৎসব নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি স্বকীয় আয়োজন। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা, অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন পর্যন্ত যারা কাজ করেন তাঁরা সবাই সানন্দে যুক্ত হন, ঠিক এই কারণে কুয়াশা উৎসব শিক্ষার্থীদের প্রাণের উৎসব হয়ে ওঠেছে। কুয়াশা উৎসব নিয়ে সাবেক শিক্ষার্থীদের অসম্ভব সুন্দর সুন্দর স্মৃতি রয়েছে।

ক্যাম্পাসে যাওয়ার উপলক্ষ খুব কমই থাকে আমাদের, সেখানে কুয়াশা উৎসব একটি অন্যতম চমৎকার উপলক্ষ ছিলো। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এবার দুইটি দিনই কার্যদিবসে ধার্য হয়েছে, এতে সাবেক শিক্ষার্থীদের পক্ষে ক্যাম্পাসে যাওয়া মোটামুটি অসম্ভব। আয়োজকবৃন্দ আপনারা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনার জন্য আহবান জানাচ্ছি।

অর্থনীতি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শিমুল হোসেন বলেন,কুয়াশা উৎসব নজরুলীনয়ানের জন্য বিশেষ উৎসব। ক্যাম্পাসের বর্তমান শিক্ষার্থীরা কুয়াশা উৎসব কে কেন্দ্র করে মুখিয়ে থাকে এবং সাবেক অনেক শিক্ষার্থী এই উৎসবকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে ফিরতে চায়। সাবেক শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ বিভিন্ন চাকরি কিংবা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত। এবং বর্তমান শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরিক্ষা থাকে। তাই কুশায়া উৎসব ছুটির দিনে করলে সবার জন্য ভালো হবে।

একই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুজ্জামান আশিক জানান,কুয়াশা উৎসব যেহেতু নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা ব্রান্ডিং হিসেবে পরিচিতি পাইছে আর অনেক সাবেকরা আশায় থাকে এই উৎসব কে কেন্দ্র করে তাদের পুরনো বন্ধু দের মধ্যে একটা রিইউনিয়ন এর মত হয়ে যায় তাই একটা সবার সুবিধা অনুযায়ী সময় সূচী নির্ধারণ করলে ভালো হতো।

অর্থনীতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের আরেক শিক্ষার্থী এম এস আশিক খান বলেন, সাধারণত কুয়াশা উৎসবটা ক্যাম্পাসের সবার জন্য। এখন উৎসব টা এমন একটা সময়ে পরেছে যে, প্রায় অনেকরেই সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ এবং নতুন সেমিস্টারের ক্লাস হয়তো বন্ধের আগে আর শুরু হবে না। তাই অনেকেই চাচ্ছিলো যে বাড়িতে চলে যেতে। কিন্তু একদম শেষ সময়ে উৎসবের কারনে অনেকেই যেতে পারছে না৷ তাই বিষয়ে একটু নজর দিলে ভালো হতো। আর সাবেক ভাই আপুদের কথা চিন্তা করে ছুটির দিনে দিলেই ভালো হতো। হয়তো অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্বেও ছুটি না থাকার কারনে আসতে পারবে না।

যদিও এইবারের মতো প্রথম দুবার ও কর্মদিবসেই “কুয়াশা উৎসব” অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখন কোন আপত্তি পাওয়া যায়নি কিন্তু এবার আর তা হচ্ছেনা। সাবেক এবং বর্তমান নজরুলিয়ানরা ছুটির দিনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে।

এই প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কুয়াশা উৎসব পর্ষদকে অবগত করা হলে “কুয়াশা উৎসব” পর্ষদের সদস্য অভিক তালুকদার বলেন, আমরা এ বছর নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন এবং এই মাসেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শীতকালীন ছুটি থাকার কারণে আমাদের হাথে পর্যাপ্ত সময় নেই এবং আমরা সবার জন্য যুতসই সময় নির্ধারণ করতে পারিনি । পরবর্তীতে সবার কথা বিবেচনা করেই তারিখ নির্ধারণ করা হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৩:৩০:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩
১৫৮ বার পড়া হয়েছে

“কুয়াশা উৎসব” চাই ছুটির দিনে

আপডেট সময় ০৩:৩০:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩

“কুয়াশা উৎসব” নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব এক অনন্য উৎসব যেখানে প্রবেশাধীকার থাকে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের। কুয়াশা মাখা শীতকে বরণ করে নিতেই এই ব‍্যতিক্রমধর্মী উৎসবের আয়োজন। নজরুল তীর্তের এই “কুয়াশা উৎস” এ বাংলার সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়।

নজরুল তীর্তে কুয়াশা উৎসবের সূচনা হয় “কুয়াশা উৎসব ১৪২৫” ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ( রবিবার ও সোমবার ) ২০১৯ সালে। পরবর্তীতে “ কুয়াশা উৎসব ১৪২৮” ৫ ও ৬ জানুয়ারি ( বুধবার ও বৃহস্পতিবার ) দ্বিতীয়বার উদযাপন করা হয়।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে “কুয়াশা উৎসব ১৪৩০” ১০ ও ১১ ডিসেম্বর( রবিবার ও সোমবার ) অনুষ্ঠিত হবে। “হারাবার আগে পায়ে মাখো শিশির, কুয়াশার মাঠে বাড়ুক প্রানের ভিড়” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে তৃতীয়বারের মতো উদযাপিত হতে যাচ্ছে “কুয়াশা উৎসব” ১৪৩০। যদিও বরাবরের মতো এবারও কর্মদিবসেই কুয়াশা উৎসব উদযাপিত হতে যাচ্ছে কিন্তু এবার কর্মদিবসের কুয়াশা উৎসব নিয়ে আপত্তি তুলেছেন সাবেক নজরুলিয়ানরা, বর্তমানরাও ছুটির দিনেই কুয়াশা উৎসব করার পক্ষে মত পোষণ করেছেন।

ফিনান্স এন্ড ব‍্যাংকিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ইমরান আহমেদ শাকের বলেন, কুয়াশা উৎসব ওয়ার্কিং ডেতে শুরু হলে আমরা থাকতে পারবোনা৷ বিশেষ করি আমি পারবোনা৷ বন্ধের দিন করলে আমি যেতে পারি আর না পারি ডোনেট করতে ভালো লাগতো৷ আমাদের কথা মাথায়ই রাখনি, এখন ডোনেট করার আগ্রহ পাচ্ছিনা৷

একই বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রবিউল মিয়াজি বলেন, কুয়াশা উৎসব বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরকাড়া একটি আয়োজন যেখানে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অতিথি উৎসবটি উদযাপন করেন।

কিন্তু রবি ও সোমবার, কর্মব্যস্ত দিনে উৎসবের সময়সূচি হওয়ার কারণে সাবেক শিক্ষার্থীদের অনেকেই অংশগ্রহণ করতে পারবেনা।সে জন্য উৎসবটি দুই দিনের পরিবর্তে চার দিন করা যেতে পারে। যে-ই সময়সূচিতে শুক্রবার ও শনিবার অন্তর্ভুক্ত থাকবে। অথবা শনি-রবি, দুই দিনের উৎসব হতে পারে। প্রত্যাশা করছি উৎসবটি সফল আও প্রাণবন্ত হবে।

ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফিরোজ আহমেদ বলেন,অফ ডেতে হলে ভালো হতো। কুয়াশা উৎসবের সময় সূচী কর্মদিবসে দিয়েছে যারফলে অংশগ্রহণ করা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে।একেবারে না হওয়ার চেয়ে হচ্ছে, সেটার জন্য আমি সন্তুষ্ট। এটা আমাদের একটা ঐতিহ্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হোক এই আশাবাদ।

লোক প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ‍্যা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী রাশেদ খান বলেন, কুয়াশা উৎসব নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি স্বকীয় আয়োজন। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা, অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন পর্যন্ত যারা কাজ করেন তাঁরা সবাই সানন্দে যুক্ত হন, ঠিক এই কারণে কুয়াশা উৎসব শিক্ষার্থীদের প্রাণের উৎসব হয়ে ওঠেছে। কুয়াশা উৎসব নিয়ে সাবেক শিক্ষার্থীদের অসম্ভব সুন্দর সুন্দর স্মৃতি রয়েছে।

ক্যাম্পাসে যাওয়ার উপলক্ষ খুব কমই থাকে আমাদের, সেখানে কুয়াশা উৎসব একটি অন্যতম চমৎকার উপলক্ষ ছিলো। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এবার দুইটি দিনই কার্যদিবসে ধার্য হয়েছে, এতে সাবেক শিক্ষার্থীদের পক্ষে ক্যাম্পাসে যাওয়া মোটামুটি অসম্ভব। আয়োজকবৃন্দ আপনারা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনার জন্য আহবান জানাচ্ছি।

অর্থনীতি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শিমুল হোসেন বলেন,কুয়াশা উৎসব নজরুলীনয়ানের জন্য বিশেষ উৎসব। ক্যাম্পাসের বর্তমান শিক্ষার্থীরা কুয়াশা উৎসব কে কেন্দ্র করে মুখিয়ে থাকে এবং সাবেক অনেক শিক্ষার্থী এই উৎসবকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে ফিরতে চায়। সাবেক শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ বিভিন্ন চাকরি কিংবা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত। এবং বর্তমান শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরিক্ষা থাকে। তাই কুশায়া উৎসব ছুটির দিনে করলে সবার জন্য ভালো হবে।

একই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুজ্জামান আশিক জানান,কুয়াশা উৎসব যেহেতু নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা ব্রান্ডিং হিসেবে পরিচিতি পাইছে আর অনেক সাবেকরা আশায় থাকে এই উৎসব কে কেন্দ্র করে তাদের পুরনো বন্ধু দের মধ্যে একটা রিইউনিয়ন এর মত হয়ে যায় তাই একটা সবার সুবিধা অনুযায়ী সময় সূচী নির্ধারণ করলে ভালো হতো।

অর্থনীতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের আরেক শিক্ষার্থী এম এস আশিক খান বলেন, সাধারণত কুয়াশা উৎসবটা ক্যাম্পাসের সবার জন্য। এখন উৎসব টা এমন একটা সময়ে পরেছে যে, প্রায় অনেকরেই সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ এবং নতুন সেমিস্টারের ক্লাস হয়তো বন্ধের আগে আর শুরু হবে না। তাই অনেকেই চাচ্ছিলো যে বাড়িতে চলে যেতে। কিন্তু একদম শেষ সময়ে উৎসবের কারনে অনেকেই যেতে পারছে না৷ তাই বিষয়ে একটু নজর দিলে ভালো হতো। আর সাবেক ভাই আপুদের কথা চিন্তা করে ছুটির দিনে দিলেই ভালো হতো। হয়তো অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্বেও ছুটি না থাকার কারনে আসতে পারবে না।

যদিও এইবারের মতো প্রথম দুবার ও কর্মদিবসেই “কুয়াশা উৎসব” অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখন কোন আপত্তি পাওয়া যায়নি কিন্তু এবার আর তা হচ্ছেনা। সাবেক এবং বর্তমান নজরুলিয়ানরা ছুটির দিনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে।

এই প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কুয়াশা উৎসব পর্ষদকে অবগত করা হলে “কুয়াশা উৎসব” পর্ষদের সদস্য অভিক তালুকদার বলেন, আমরা এ বছর নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন এবং এই মাসেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শীতকালীন ছুটি থাকার কারণে আমাদের হাথে পর্যাপ্ত সময় নেই এবং আমরা সবার জন্য যুতসই সময় নির্ধারণ করতে পারিনি । পরবর্তীতে সবার কথা বিবেচনা করেই তারিখ নির্ধারণ করা হবে।