ঢাকা ০৫:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাহাজ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছে জলদস্যুরা

নিজস্ব সংবাদ

 

ভারত মহাসাগরে জিম্মি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর মালিকপক্ষের সঙ্গে সোমালিয়ার জলদস্যুদের যোগাযোগ শুরু হয়েছে তবে এখনো কোনো মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি 

 

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে ঢাকা পোস্টকে বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটিকে সবশেষ সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখা হয়।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৫১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
১৫১ বার পড়া হয়েছে

জাহাজ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছে জলদস্যুরা

আপডেট সময় ০৪:৫১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

 

ভারত মহাসাগরে জিম্মি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর মালিকপক্ষের সঙ্গে সোমালিয়ার জলদস্যুদের যোগাযোগ শুরু হয়েছে তবে এখনো কোনো মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি 

 

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে ঢাকা পোস্টকে বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটিকে সবশেষ সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখা হয়।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।