ঢাকা ০২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনা মানা হচ্ছে না

নিজস্ব সংবাদ

হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকায়ও একের পরএক বাসে আগুন দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর হরতাল ও অবরোধকে ঘিরে যানবাহনে আগুন দেওয়া প্রতিরোধে পরিবহনমালিক ও শ্রমিকদের ১০ নির্দেশনা দিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। এসব নির্দেশনার কোনোটিই মানছেন না পরিবহন–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এসব নির্দেশনা মানার ক্ষেত্রে পুলিশেরও তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।

গত ১৩ নভেম্বর ডিএমপি কমিশনার ১০টি নির্দেশনা দেন। উল্লেখ্য, ২৮ অক্টোবর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে ১০৮টি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

পুলিশ জানায়, ঢাকায় আগুন দেওয়া অধিকাংশ বাসই পার্ক করা অবস্থায় ছিল। এ কারণে রাতে এলোমেলোভাবে বাস পার্ক না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি উন্মুক্ত স্থানে একাধিক বাস রাখলে নিজস্ব নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়। এ ছাড়া রাতে বাসে পরিবহনশ্রমিক কেউ যাতে না ঘুমান, সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। সরেজমিন ঘুরে এবং পুলিশ ও পরিবহন–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ এই তিন নির্দেশনার কোনোটিই মানা হচ্ছে না

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:৫২:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
১০৫ বার পড়া হয়েছে

ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনা মানা হচ্ছে না

আপডেট সময় ১১:৫২:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকায়ও একের পরএক বাসে আগুন দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর হরতাল ও অবরোধকে ঘিরে যানবাহনে আগুন দেওয়া প্রতিরোধে পরিবহনমালিক ও শ্রমিকদের ১০ নির্দেশনা দিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। এসব নির্দেশনার কোনোটিই মানছেন না পরিবহন–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এসব নির্দেশনা মানার ক্ষেত্রে পুলিশেরও তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।

গত ১৩ নভেম্বর ডিএমপি কমিশনার ১০টি নির্দেশনা দেন। উল্লেখ্য, ২৮ অক্টোবর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে ১০৮টি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

পুলিশ জানায়, ঢাকায় আগুন দেওয়া অধিকাংশ বাসই পার্ক করা অবস্থায় ছিল। এ কারণে রাতে এলোমেলোভাবে বাস পার্ক না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি উন্মুক্ত স্থানে একাধিক বাস রাখলে নিজস্ব নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়। এ ছাড়া রাতে বাসে পরিবহনশ্রমিক কেউ যাতে না ঘুমান, সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। সরেজমিন ঘুরে এবং পুলিশ ও পরিবহন–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ এই তিন নির্দেশনার কোনোটিই মানা হচ্ছে না