ঢাকা ০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিমলায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ে ছারক্ষার এক মাদরাসা শিক্ষকের বাড়ী

মোঃ মামুন, ডিমলা (নীলফামারী)

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার সরদার হাট সংলগ্ন মাওলানা ওবায়দুল ইসলামের বাড়ীতে আনুমানিক সকাল ১১টার সময় বিদ্যুতের অগ্নিকান্ড ঘটে।জানা গেছে ওবায়দুল ইসলাম শফিকুল গনি সপন মাদরাসায় আরবি প্রভাষক, পদে কর্মরত আছেন। ওবায়দুল ইসলামের সহধ্বর্মিনি শামীমা নাছরিন রামডাঙ্গা নামক এক মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকাবাস্থায় দ্বায়িত্বের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে স্বামী স্ত্রী দুজনে তাদের নিজ দ্বায়িত্বে মাদরাসায় ছিলেন। বাড়ীতে ছিল ওবায়দুল ইসলামের ছেলে ও ছেলের বউ।তিনি বলেন নগদ এক লক্ষ,টাকা ভুট্রা ১৫মন ১০টি রুমে আসবাবপত্র সহ আনুমানিক ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে।তাৎক্ষণিক ভাবে এলাকাবাসীরা ছুটে আসেন। কিছু সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রায় একঘন্টা যাবৎ তাদের নির্লস পরিশ্রমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।পরক্ষনেই ডিমলা থানায় কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তারা ও উপস্থিত হয়ে যথাযতভাবে তাদের দ্বায়িত্ব পালন করেন।

বিদ্যুতের আগুনে বাসাবাড়ির সবকিছু নিমিষেই তছনছ হয়ে গেছে। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একটি ট্রাংকের ভিতরে কাপড় চোপড়,দলিল পত্র,সহ বিভিন্ন প্রকার একাডেমিক সনদপত্র পুড়িয়ে ছাই হয়ে গেলে ও মহান আল্লাহর পবিত্র বানী আল কুরআনের একটি পাতা ও পুড়ে যায়নি।ওবায়দুল ইসলাম বলেন সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বর্তমানে আমার থাকার আশ্রয়টুকু ও নাই।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:২৪:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
৯৮ বার পড়া হয়েছে

ডিমলায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ে ছারক্ষার এক মাদরাসা শিক্ষকের বাড়ী

আপডেট সময় ০৪:২৪:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার সরদার হাট সংলগ্ন মাওলানা ওবায়দুল ইসলামের বাড়ীতে আনুমানিক সকাল ১১টার সময় বিদ্যুতের অগ্নিকান্ড ঘটে।জানা গেছে ওবায়দুল ইসলাম শফিকুল গনি সপন মাদরাসায় আরবি প্রভাষক, পদে কর্মরত আছেন। ওবায়দুল ইসলামের সহধ্বর্মিনি শামীমা নাছরিন রামডাঙ্গা নামক এক মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকাবাস্থায় দ্বায়িত্বের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে স্বামী স্ত্রী দুজনে তাদের নিজ দ্বায়িত্বে মাদরাসায় ছিলেন। বাড়ীতে ছিল ওবায়দুল ইসলামের ছেলে ও ছেলের বউ।তিনি বলেন নগদ এক লক্ষ,টাকা ভুট্রা ১৫মন ১০টি রুমে আসবাবপত্র সহ আনুমানিক ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে।তাৎক্ষণিক ভাবে এলাকাবাসীরা ছুটে আসেন। কিছু সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রায় একঘন্টা যাবৎ তাদের নির্লস পরিশ্রমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।পরক্ষনেই ডিমলা থানায় কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তারা ও উপস্থিত হয়ে যথাযতভাবে তাদের দ্বায়িত্ব পালন করেন।

বিদ্যুতের আগুনে বাসাবাড়ির সবকিছু নিমিষেই তছনছ হয়ে গেছে। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একটি ট্রাংকের ভিতরে কাপড় চোপড়,দলিল পত্র,সহ বিভিন্ন প্রকার একাডেমিক সনদপত্র পুড়িয়ে ছাই হয়ে গেলে ও মহান আল্লাহর পবিত্র বানী আল কুরআনের একটি পাতা ও পুড়ে যায়নি।ওবায়দুল ইসলাম বলেন সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বর্তমানে আমার থাকার আশ্রয়টুকু ও নাই।