ঢাকা ১২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সংখ্যায় কম হলেও সংসদ কাপাতে চায় জাপা

নিজস্ব সংবাদ

নির্বাচিত ১১ জন ও  সংরক্ষিত দুই সদস্য (এমপি) নিয়েই সংসদ কাঁপাতে চায় জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলটির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এমন কথা বলেন।

নির্বাচিত ১১ জন, সংরক্ষিত মিলে ১৩ জন; এই ১৩ জন মিলে সংসদে কোন উপকার করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন গত পার্লামেন্টে অপজিশন (বিরোধী) অনেকেই ছিল। কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে। মাসের পর মাস বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার (বিরোধীদলীয় নেতা) পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্টে এসেছিলেন। তাই ওইরকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী, ১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ (সক্রিয়) থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়। পার্লামেন্টকে কাঁপানো যায়।

তিনি আরও বলেন, নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন তখন একজন সংসদ সদস্যই, প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছলেন। মনে হয় আমরা বর্তমানে পার্লামেন্ট যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মত ক্যাপাসিটি (সক্ষমতা) আছে। আমরা আগে বলেছি। আশা করি, এদেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের দুর্বলতাগুলো ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন-দুর্নীতির বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্ট বলেছি, এই পার্লামেন্ট নিশ্চয়ই বলবো। আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৩:৩১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
১২০ বার পড়া হয়েছে

সংখ্যায় কম হলেও সংসদ কাপাতে চায় জাপা

আপডেট সময় ০৩:৩১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নির্বাচিত ১১ জন ও  সংরক্ষিত দুই সদস্য (এমপি) নিয়েই সংসদ কাঁপাতে চায় জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলটির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এমন কথা বলেন।

নির্বাচিত ১১ জন, সংরক্ষিত মিলে ১৩ জন; এই ১৩ জন মিলে সংসদে কোন উপকার করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন গত পার্লামেন্টে অপজিশন (বিরোধী) অনেকেই ছিল। কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে। মাসের পর মাস বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার (বিরোধীদলীয় নেতা) পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্টে এসেছিলেন। তাই ওইরকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী, ১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ (সক্রিয়) থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়। পার্লামেন্টকে কাঁপানো যায়।

তিনি আরও বলেন, নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন তখন একজন সংসদ সদস্যই, প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছলেন। মনে হয় আমরা বর্তমানে পার্লামেন্ট যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মত ক্যাপাসিটি (সক্ষমতা) আছে। আমরা আগে বলেছি। আশা করি, এদেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের দুর্বলতাগুলো ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন-দুর্নীতির বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্ট বলেছি, এই পার্লামেন্ট নিশ্চয়ই বলবো। আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।