ঢাকা ০৯:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সারাদেশে জব্দ থাকা মালামালের অবস্থা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট

নিজস্ব সংবাদ

 

সারা দেশের থানাগুলোর সামনে, ডাম্পিং স্টেশনে ও আদালত প্রাঙ্গণে যেসব মামলার আলামত অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে, সেগুলোর সর্বশেষ অবস্থা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। দুই মাসের মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি জানান, সারা দেশের থানাগুলোর সামনে, ডাম্পিং স্টেশনে ও আদালত প্রাঙ্গণে যেসব মামলার আলামত অরক্ষিত অবস্থায় আছে, সেগুলোর প্রতিবেদন সংগ্রহ করে আগামী দুই মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে আইজিপিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

২০২২ সালে এ বিষয়ে পাঁচ আইনজীবী রিট করেন। রিটের পর ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।

রুলে মালখানা ও থানায় অনিরাপদভাবে থাকা জব্দ মালামাল সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।

আইন সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ডিএমপি কমিশনারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:২০:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৪
১৮৫ বার পড়া হয়েছে

সারাদেশে জব্দ থাকা মালামালের অবস্থা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট

আপডেট সময় ০৫:২০:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৪

 

সারা দেশের থানাগুলোর সামনে, ডাম্পিং স্টেশনে ও আদালত প্রাঙ্গণে যেসব মামলার আলামত অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে, সেগুলোর সর্বশেষ অবস্থা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। দুই মাসের মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি জানান, সারা দেশের থানাগুলোর সামনে, ডাম্পিং স্টেশনে ও আদালত প্রাঙ্গণে যেসব মামলার আলামত অরক্ষিত অবস্থায় আছে, সেগুলোর প্রতিবেদন সংগ্রহ করে আগামী দুই মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে আইজিপিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

২০২২ সালে এ বিষয়ে পাঁচ আইনজীবী রিট করেন। রিটের পর ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।

রুলে মালখানা ও থানায় অনিরাপদভাবে থাকা জব্দ মালামাল সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।

আইন সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ডিএমপি কমিশনারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।