ঢাকা ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪র্থ বারের মতো স্পিকার হলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

নিজস্ব সংবাদ

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার হলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো স্পিকার নির্বাচিত হলেন তিনি। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় রাজধানীর শেরে বাংলানগরে জাতীয় সংসদ ভবনের অধিবেশন কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।

এ সময় শিরীন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের। সমর্থন করেন সংসদের চিফ হুইপ নুর ই আলম চৌধুরী।

স্পিকার হিসেবে একমাত্র শিরীন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব আসে। আর কোন নাম না থাকায় কার্যপ্রণালী বিধির ৮ ধারা অনুযায়ী ডেপুটি স্পিকার প্রস্তাবটি ভোটে দেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে তা কণ্ঠ ভোটে পাস হয়।

স্পিকার নির্বাচনের পর অধিবেশন ২০ মিনিট বিরতি দেওয়া হয়। সংসদ অধিবেশনের বিরতিতে চতুর্থবার স্পিকার হিসেবে শপথ নেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে তাকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৪১:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪
১৫১ বার পড়া হয়েছে

৪র্থ বারের মতো স্পিকার হলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

আপডেট সময় ০৫:৪১:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার হলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো স্পিকার নির্বাচিত হলেন তিনি। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় রাজধানীর শেরে বাংলানগরে জাতীয় সংসদ ভবনের অধিবেশন কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।

এ সময় শিরীন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের। সমর্থন করেন সংসদের চিফ হুইপ নুর ই আলম চৌধুরী।

স্পিকার হিসেবে একমাত্র শিরীন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব আসে। আর কোন নাম না থাকায় কার্যপ্রণালী বিধির ৮ ধারা অনুযায়ী ডেপুটি স্পিকার প্রস্তাবটি ভোটে দেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে তা কণ্ঠ ভোটে পাস হয়।

স্পিকার নির্বাচনের পর অধিবেশন ২০ মিনিট বিরতি দেওয়া হয়। সংসদ অধিবেশনের বিরতিতে চতুর্থবার স্পিকার হিসেবে শপথ নেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে তাকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।