ঢাকা ১২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালী তে বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্র-জনতার জনসমুদ্র

আবদুল্লাহ আল মামুন, নোবিপ্রবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা ও হত্যার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।

রোববার (৩ আগস্ট) দুপুর আড়াইটা থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে জেলা শহরের মাইজদী বাজার থেকে কর্মসূচি শুরু করা হয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা জিলা স্কুলের সামনে মহাসড়কে অবস্থান নেয়।

এই বিক্ষোভে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রায় সবকটি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন। একাত্মতা পোষণ করে স্থানীয় বাসিন্দা, শিক্ষক, আইনজীবী ও শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষেরা অংশ গ্রহণ করেন। সমাবেশের শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় দোকানদাররা আগুন নিভিয়ে ফেলে।

জানা যায়, গণহত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এবং ৯ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রোববার (৩ আগস্ট) দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দেয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এতে জেলার বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। এছাড়াও অংশ নেয় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ৷

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাই মরলো কেন, প্রশাসন জবাব চাই,’‘তুমি নও আমি নই, রাজাকার রাজাকার’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, রাষ্ট্র করোর বাপের না’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:৩৬:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৪
১০৯ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালী তে বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্র-জনতার জনসমুদ্র

আপডেট সময় ০৯:৩৬:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা ও হত্যার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।

রোববার (৩ আগস্ট) দুপুর আড়াইটা থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে জেলা শহরের মাইজদী বাজার থেকে কর্মসূচি শুরু করা হয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা জিলা স্কুলের সামনে মহাসড়কে অবস্থান নেয়।

এই বিক্ষোভে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রায় সবকটি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন। একাত্মতা পোষণ করে স্থানীয় বাসিন্দা, শিক্ষক, আইনজীবী ও শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষেরা অংশ গ্রহণ করেন। সমাবেশের শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় দোকানদাররা আগুন নিভিয়ে ফেলে।

জানা যায়, গণহত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এবং ৯ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রোববার (৩ আগস্ট) দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দেয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এতে জেলার বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। এছাড়াও অংশ নেয় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ৷

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাই মরলো কেন, প্রশাসন জবাব চাই,’‘তুমি নও আমি নই, রাজাকার রাজাকার’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, রাষ্ট্র করোর বাপের না’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।