ঢাকা ১০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে কারনে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের ছুটি ঘোষণার রায় স্থগিত

নিজস্ব সংবাদ

১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবসের ছুটি ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। সোমবার হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সরকারের করা লিভ টু আপিল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ২৭ জুলাই হাইকোর্ট ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটি বাতিলের বিষয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আদেশকে অবৈধ ঘোষণা করে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দিনটি ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে ২০০২ সালে বিএনপির নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকারের মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটির সিদ্ধান্তটি বাতিল করা হয়।

আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের তিন নেতার দায়ের করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, তৎকালীন হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রশিদ এবং বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রায় প্রদান করেন।

আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের তিন নেতার দায়ের করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, তৎকালীন হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রশিদ এবং বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রায় প্রদান করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৪৫:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪
৫২ বার পড়া হয়েছে

যে কারনে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের ছুটি ঘোষণার রায় স্থগিত

আপডেট সময় ০৫:৪৫:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবসের ছুটি ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। সোমবার হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সরকারের করা লিভ টু আপিল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ২৭ জুলাই হাইকোর্ট ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটি বাতিলের বিষয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আদেশকে অবৈধ ঘোষণা করে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দিনটি ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে ২০০২ সালে বিএনপির নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকারের মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় শোক দিবস এবং সরকারি ছুটির সিদ্ধান্তটি বাতিল করা হয়।

আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের তিন নেতার দায়ের করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, তৎকালীন হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রশিদ এবং বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রায় প্রদান করেন।

আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের তিন নেতার দায়ের করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, তৎকালীন হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রশিদ এবং বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রায় প্রদান করেন।