ঢাকা ০৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেইলি রোডের ভবনটিতে ‘ফায়ার এক্সিট’ ছিল না: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ

বেইলি রোডে আগুন লাগা বহুতল ভবনটির নির্মাণ ত্রুটির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সেখানে কোনো ফায়ার এক্সিট ছিল না। শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘জাতীয় বিমা দিবস-২০২৪’ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বেইলি রোডে যে আগুনটা লাগল, একটা বহুতল ভবন, সেখানে কোনো ফায়ার এক্সিট নেই।

নিয়ম মেনে ভবন নির্মাণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, সব সময় আমাদের যারা আর্কিটেক্ট তাদের অনুরোধ করি, আপনারা যখন ঘরবাড়ি তৈরি করেন, একটু খোলা বারান্দা, ফায়ার এক্সিট বা ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা করবেন। যারা (ভবন) তৈরি করতে চায়, আর্কিটেক্টরাও ওরকম ডিজাইন ঠিকমতো করে না, আবার মালিকরাও এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়তে চায় না।

শেখ হাসিনা বলেন, ৪৬ জন মানুষ মারা গেছেন, এর চেয়ে কষ্টের আর কী হতে পারে? অথচ ফায়ার এক্সটিংগুইশার লাগানো, অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে বারবার আমরা নির্দেশ দিচ্ছি। সেটা কিন্তু আর মানে না। আর আমি জানি এখানে নিশ্চয়ই ইনস্যুরেন্স নেই, কাজেই তারা কিছু পাবেও না। এসব ক্ষেত্রে সচেতনতা খুব বেশি প্রয়োজন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:২০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
১৭৩ বার পড়া হয়েছে

বেইলি রোডের ভবনটিতে ‘ফায়ার এক্সিট’ ছিল না: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:২০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

বেইলি রোডে আগুন লাগা বহুতল ভবনটির নির্মাণ ত্রুটির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সেখানে কোনো ফায়ার এক্সিট ছিল না। শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘জাতীয় বিমা দিবস-২০২৪’ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বেইলি রোডে যে আগুনটা লাগল, একটা বহুতল ভবন, সেখানে কোনো ফায়ার এক্সিট নেই।

নিয়ম মেনে ভবন নির্মাণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, সব সময় আমাদের যারা আর্কিটেক্ট তাদের অনুরোধ করি, আপনারা যখন ঘরবাড়ি তৈরি করেন, একটু খোলা বারান্দা, ফায়ার এক্সিট বা ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা করবেন। যারা (ভবন) তৈরি করতে চায়, আর্কিটেক্টরাও ওরকম ডিজাইন ঠিকমতো করে না, আবার মালিকরাও এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়তে চায় না।

শেখ হাসিনা বলেন, ৪৬ জন মানুষ মারা গেছেন, এর চেয়ে কষ্টের আর কী হতে পারে? অথচ ফায়ার এক্সটিংগুইশার লাগানো, অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে বারবার আমরা নির্দেশ দিচ্ছি। সেটা কিন্তু আর মানে না। আর আমি জানি এখানে নিশ্চয়ই ইনস্যুরেন্স নেই, কাজেই তারা কিছু পাবেও না। এসব ক্ষেত্রে সচেতনতা খুব বেশি প্রয়োজন।