ঢাকা ১০:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিমলায় হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী

মোঃ মামুন, ডিমলা (নীলফামারী)

সারাদেশে গত কয়েকদিন পূর্বে ঝড়বৃষ্টির কথা জানা গেলেও বাস্তবে সেই ঝড়বৃষ্টির মুখোমুখি হল উত্তর বঙ্গের নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ।

 

৩০শে মে আনুমানিক সকাল ৯টার সময় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় হঠাৎ দমকা হাওয়া সহ প্রবলবেগে ঘুড়নিঝর হয়।সেই ঘুড়নিঝরে ডিমলা উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে আংশিক ক্ষয়ক্ষতি হলে ও খালিশা চাপানী ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তার মধ্যে খালিশার বাইশপুকুর এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান অনেক বেশি।স্থানীয় লোকজন ও ক্ষতিগ্রস্তরা জানান আমাদের গাছপালা সহ বাড়িঘরের অনেক ক্ষতি হয়েছে। অনেকেরে হাস মুরগী,গরু, ,ছাগল ভেড়াসহ অনেক গৃহপালিত প্রাণী মারা যায়। অনেক মানুষ ও প্রানে বেঁচে যায়।তারা আরও বলেন যে,এই প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে সবকিছু তছনছ হয়েছে বর্তমানে থাকার জায়গাটুকু ও নাই এবং এসব দেখার মত কোন লোক ওনাই।

 

খালিশা চাপানী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার বলেন,এই ঘূর্ণিঝড়ে শতাধিক পরিবার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের সঠিকভাবে যাচাই বাচইয়ের মাধ্যমে সহোযোগিতার চেষ্টা করা হবে।

 

খালিশা চাপানী ৪নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম শিমুল জানান ঘূর্ণিঝড়ে, বাইশপুকুর এলাকা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।প্রতিটি পরিবারে পরিদর্শন দেখা যায় প্রায় শতাধিক বাড়িঘর ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাছে তথ্য পাঠানো হয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪
১২০ বার পড়া হয়েছে

ডিমলায় হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী

আপডেট সময় ১০:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪

সারাদেশে গত কয়েকদিন পূর্বে ঝড়বৃষ্টির কথা জানা গেলেও বাস্তবে সেই ঝড়বৃষ্টির মুখোমুখি হল উত্তর বঙ্গের নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ।

 

৩০শে মে আনুমানিক সকাল ৯টার সময় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় হঠাৎ দমকা হাওয়া সহ প্রবলবেগে ঘুড়নিঝর হয়।সেই ঘুড়নিঝরে ডিমলা উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে আংশিক ক্ষয়ক্ষতি হলে ও খালিশা চাপানী ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তার মধ্যে খালিশার বাইশপুকুর এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান অনেক বেশি।স্থানীয় লোকজন ও ক্ষতিগ্রস্তরা জানান আমাদের গাছপালা সহ বাড়িঘরের অনেক ক্ষতি হয়েছে। অনেকেরে হাস মুরগী,গরু, ,ছাগল ভেড়াসহ অনেক গৃহপালিত প্রাণী মারা যায়। অনেক মানুষ ও প্রানে বেঁচে যায়।তারা আরও বলেন যে,এই প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে সবকিছু তছনছ হয়েছে বর্তমানে থাকার জায়গাটুকু ও নাই এবং এসব দেখার মত কোন লোক ওনাই।

 

খালিশা চাপানী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার বলেন,এই ঘূর্ণিঝড়ে শতাধিক পরিবার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের সঠিকভাবে যাচাই বাচইয়ের মাধ্যমে সহোযোগিতার চেষ্টা করা হবে।

 

খালিশা চাপানী ৪নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম শিমুল জানান ঘূর্ণিঝড়ে, বাইশপুকুর এলাকা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।প্রতিটি পরিবারে পরিদর্শন দেখা যায় প্রায় শতাধিক বাড়িঘর ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাছে তথ্য পাঠানো হয়েছে।