ঢাকা ০৭:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাজার ভাঙ্গার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা

নিজস্ব সংবাদ

ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলোর বিরুদ্ধে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং হামলার নিন্দা জানিয়ে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, কয়েকদিন ধরে একদল দুষ্কৃতকারী দেশের সুফি মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে, যা সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলো নিয়ে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানায়।

সরকার এসব হামলায় জড়িত অসাধু শক্তিগুলো আইনের আওতায় আনতে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাজ করছে জানিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ধর্মীয় স্থান ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলো রক্ষার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সব বিশ্বাসের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলছি যে, আমরা সম্প্রীতির দেশ হিসেবেই থাকবো এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা কোনো বৈষম্য ছাড়াই কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:২০:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১৪৮ বার পড়া হয়েছে

মাজার ভাঙ্গার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা

আপডেট সময় ০৫:২০:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলোর বিরুদ্ধে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং হামলার নিন্দা জানিয়ে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, কয়েকদিন ধরে একদল দুষ্কৃতকারী দেশের সুফি মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে, যা সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলো নিয়ে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানায়।

সরকার এসব হামলায় জড়িত অসাধু শক্তিগুলো আইনের আওতায় আনতে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাজ করছে জানিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ধর্মীয় স্থান ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলো রক্ষার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সব বিশ্বাসের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলছি যে, আমরা সম্প্রীতির দেশ হিসেবেই থাকবো এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা কোনো বৈষম্য ছাড়াই কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।