ঢাকা ১১:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরাসরি সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ করার আইনি নোটিশ

নিজস্ব সংবাদ

ঊর্ধ্বমুখী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিতে সরকারকে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাদিম মাহমুদ এ নোটিশ পাঠান।

বাণিজ্য উপদেষ্টা, কৃষি উপদেষ্টা, বাণিজ্য সচিব, কৃষি সচিব, কৃষি বিপণন অধিদফতরের মহাপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবরে এ নোটিশ পাঠানো হয়।

নোটিশে বলা হয়, নোটিশ প্রাপ্তির ১০ দিনের মধ্যে কৃষক পর্যায়ে থেকে সরাসরি পাইকারি বাজারে অবাধে পণ্য প্রবেশের পরিবেশ তৈরি করা, ফড়িয়া ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার ও তাদের আইনের আওতায় আনা, প্রতিটি বাজারে ব্যবসায়িক সমিতির নেতাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা, পাইকারী বাজারে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে ও তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

‘জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আওতায় পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ার বাস্তবিক ব্যবস্থা করা, অসাধু-মজুতদারদের আইনের আওতায় আনার জন্য দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করা এবং নোটিশ গ্রহীতাদের আওতাধীন সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শুক্রবার ব্যতিত অন্যন্য সব ছুটি বাতিল ঘোষণা করে অস্বাভাবিক দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া।

আরও বলা হয়, দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেনাবাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সংবিধান এর ১৫ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক জনগণের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করার জন্য জোর দাবি ও অনুরোধ জানাচ্ছি। অন্যথায় নোটিশ গ্রহীতাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক পদক্ষেপ নেয়া হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
৮৬ বার পড়া হয়েছে

এবার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরাসরি সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ করার আইনি নোটিশ

আপডেট সময় ০৭:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

ঊর্ধ্বমুখী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিতে সরকারকে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাদিম মাহমুদ এ নোটিশ পাঠান।

বাণিজ্য উপদেষ্টা, কৃষি উপদেষ্টা, বাণিজ্য সচিব, কৃষি সচিব, কৃষি বিপণন অধিদফতরের মহাপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবরে এ নোটিশ পাঠানো হয়।

নোটিশে বলা হয়, নোটিশ প্রাপ্তির ১০ দিনের মধ্যে কৃষক পর্যায়ে থেকে সরাসরি পাইকারি বাজারে অবাধে পণ্য প্রবেশের পরিবেশ তৈরি করা, ফড়িয়া ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার ও তাদের আইনের আওতায় আনা, প্রতিটি বাজারে ব্যবসায়িক সমিতির নেতাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা, পাইকারী বাজারে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে ও তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

‘জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আওতায় পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ার বাস্তবিক ব্যবস্থা করা, অসাধু-মজুতদারদের আইনের আওতায় আনার জন্য দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করা এবং নোটিশ গ্রহীতাদের আওতাধীন সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শুক্রবার ব্যতিত অন্যন্য সব ছুটি বাতিল ঘোষণা করে অস্বাভাবিক দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া।

আরও বলা হয়, দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেনাবাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সংবিধান এর ১৫ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক জনগণের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করার জন্য জোর দাবি ও অনুরোধ জানাচ্ছি। অন্যথায় নোটিশ গ্রহীতাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক পদক্ষেপ নেয়া হবে।