ঢাকা ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষ ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব সংবাদ

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

   বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে এদিন সকালে শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

প্রসিকিউশন বলছে, গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ‘কটূক্তি’ করছেন ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা। যা বিভিন্নভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যে সমস্ত হেইট স্পিচ দিচ্ছেন তা বন্ধেই এই আবেদন করা হয়।

গত ১৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে তাকে ট্রাইবুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ই আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর পর ৮ই আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার অনেক ‘কথিত’ কলরেকর্ড ফাঁস হয়। এছাড়া আওয়ামী লীগের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বক্তব্য প্রচার করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০১:১০:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
৪৯ বার পড়া হয়েছে

হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষ ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় ০১:১০:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

   বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে এদিন সকালে শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

প্রসিকিউশন বলছে, গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ‘কটূক্তি’ করছেন ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা। যা বিভিন্নভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যে সমস্ত হেইট স্পিচ দিচ্ছেন তা বন্ধেই এই আবেদন করা হয়।

গত ১৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে তাকে ট্রাইবুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ই আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর পর ৮ই আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার অনেক ‘কথিত’ কলরেকর্ড ফাঁস হয়। এছাড়া আওয়ামী লীগের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বক্তব্য প্রচার করা হয়।